তাওযীহুল কুরআন ২৯ তম পারা
লেখক : আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ
প্রকাশনী : তুবা পাবলিকেশন
বিষয় : তরজমা ও তাফসীর
৳২৩০.০০
Sharing is caring, show love and share the product with your friends.
আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ
চেয়ারম্যান,আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ
চেয়ারম্যান, নিবরাস ইসলামিক রিসার্চ ফাউন্ডেশন
পরিচালক, আল-জামি\'আহ আস-সালাফিয়্যাহ নারায়ণগঞ্জ ও রাজশাহী ।
জন্মঃ শায়খ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের জেলা চাঁপাইনবাবগঞ্জের দেবীনগর উপজেলার অধীন মাওলা বক্স হাজীরটোলা গ্রামে এক ধার্মিক পরিবারে জন্ম গ্রহন করেন। পড়াশোনাঃ এলাকার মক্তবে শিক্ষা জীবনের হাতে খড়ি হওয়ার পর তিনি নাচোল চাঁপাইনবাবগঞ্জ মাদরাসা থেকে হাদীসের অন্যতম কিতাব মিশকাত শরীফ পর্যন্ত পড়েন। তারপর উচ্চ শিক্ষার আশায় ভারত গমন করেন এবং উত্তর প্রদেশের দারুল উলুম মউনাথভাঞ্জান থেকে দাওরা হাদীস শেষ করেন। তিনি দুই বার দাওরা হাদীস শেষ করেছেন। তারপর দেশে ফিরে কর্ম জীবনের পাশাপাশি ফাজিল ও কামিল পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করেন। তিনি হাদীস ও তাফসীরনিয়ে ১ম বিভাগে কামিল পাশ করেন।
আর তিনি সারা দেশে ইসলামী শিক্ষাকে ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে তিনি মানসম্মত প্রতিষ্ঠান গড়ার কাজ করে যাচ্ছেন।
আরবী, ফারসী, উর্দু, বাংলা ও বিভিন্ন ভাষায় অনেক তাফসীর গ্রন্থ প্রকাশ পেয়েছে। যার পর তাফসীর লেখার আর তেমন কোন প্রয়োজন নেই বললেই চলে। এর পরেও আমরা কেন তাফসীর লেখার প্রয়োজন মনে করলাম? আমরা মনে করি বিভিন্ন কারণে সময় সাপেক্ষে তাফসীর গ্রন্থ হওয়া উচিত। কারণ কুরআন যেমন কিয়ামত পর্যন্ত থাকবে কুরআনের গবেষণাও তেমন ক্বিয়ামত পর্যন্ত থাকবে। মানুষ সময়ের প্রেক্ষাপটে কুরআন বুঝার চেষ্টা করবে। আমাদের তাফসীর লেখারও অনেক কারণ রয়েছে । তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি কারণ নিম্নে পেশ করলাম-
১. দ্বীন প্রচারের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন খেলায় যাই। বক্তব্য শেষে কিছু মানুষ তাফসীর গ্রন্থ কেনার জন্য পরামর্শ চায়। কোন তাফসীর কিনলে তাদের জন্য ভাল হবে? অন্যান্য সময়ও মানুষ তাফসীর কেনার পরামর্শ চায়। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, এমন কোন তাফসীরের নাম বলতে পারি না, যা কুরআন ও ছহীহ-যঈফ হাদীছ যাচাই বাছাইয়ের মাধ্যমে লেখা হয়েছে। সব তাফসীর গ্রন্থেই জাল ও যঈফ হাদীছ এবং মিথ্যা বানোওয়াট কাহিনী থেকে গেছে। এটাই মূলত কারণ যে, ছহীহ ও যঈফ যাচাই-বাছাই করা একটি তাফসীর গ্রন্থ মানুষের একান্ত প্রয়োজন। তাফসীর লিখার মত যোগ্যতা আমাদের নেই, তবুও মানুষের চাহিদা একাজ করতে বাধ্য করল। কাজেই আল্লাহর উপর ভরসা করে একাজ আরম্ভ করলাম।
২. বর্তমানে দেশে দ্বীন প্রচারের নামে তাফসীর মাহফিল হচ্ছে। এতে এক শ্রেণীর মানুষ তাফসীর না জানা সত্ত্বেও নিজেকে মুফাসসির বলে ঘোষণা করছে এবং বানাওয়াট কিচ্ছা-কাহিনী ও রাস্তা- ঘাটের গল্পকে মানুষের সামনে কুরআনের তাফসীরের নামে প্রচার করছে। জনসমাজের অনেকের এ বিষয়ে জ্ঞান না থাকায় তারা এটাকে তাফসীর মনে করে বিভ্রান্ত হচ্ছে এবং তারা এ ব্যাপারে সব ধরনের সহযোগিতা করে আসছে। কাজেই এ সমাজের জন্য এমন একটি তাফসীরের প্রয়োজন, যা বক্তা ও সাধারণ জনগণের জন্য একান্ত যরূরী। বর্তমান সময়ে এমন একটি তাফসীর গ্রন্থ হতে হবে যাতে ছহীহ ও যঈফ পার্থক্য করে তাফসীর করা থাকবে।
Related Products

হজ্জ ও উমরা
৳৯০.০০
কে বড় ক্ষতিগ্রস্ত?
৳১৫০.০০
আইনে রাসূল (ছাঃ) দু‘আ অধ্যায়
৳১৪০.০০
তাওযীহুল কুরআন ২৮ তম পারা
৳৩০০.০০
বক্তা ও শ্রোতার পরিচয়
৳৮০.০০
আদর্শ নারী
৳৯০.০০
সদাচরণ
৳১০০.০০
আদর্শ পরিবার
৳১৫০.০০
কে বড় লাভবান?
৳১৫০.০০
উপদেশ
৳২৫০.০০
তাফসীর কি মিথ্যা হতে পারে?
৳১৪০.০০